প্রথম synthetic প্রান সৃষ্টির ভূয়া জোচ্চুরি
- islamipedia1122
- May 9, 2019
- 3 min read
বামঘেষা যুক্তরাজ্যের newspaper , The Guardian, হেড লাইন করে একটা খবর ছাপায়। “Craig Venter creates synthetic life form” কিন্ত চাতুরতার সাথে সাবটাইটেলে লেখে, “Craig Venter and his team have built the genome of a bacterium from scratch and incorporated it into a cell to make what they call the world’s first synthetic life form.”।
……
তাতে বলা হয় ১৫ বছর ধরে গবেষনা করে তারা ফল পেয়েছে। বলে যদি test tube এ যদি প্রানকে সংশ্লেষণ করা যায় তাহলে প্রমানিত হয় প্রান সৃষ্টিতে সৃষ্টি কর্তার প্রয়োজন পরবে না।তাদের কথার মাঝে শুভংকরের ফাঁকি আছে। তারা বলছে আঁচড়ের ( scratch) মাধ্যমে তারা DNA সৃষ্টি করে তা তারা বিদ্যমান cell এ প্রতিস্হাপন করেছে। তারমানে তাদের কথা অনুযায়ীই তাদের তৈরি তথাকথিত DNA কে পরিচালিত করতে বর্তমান cell এর উপরই নির্ভর করতে হচ্ছে।DNA তে যে তথ্য থাকে তাকে অর্থপূর্ণ করতে যে যন্ত্রটা লাগে তাহলো ঐ cell।এই living cell হচ্ছে মারাত্বক ক্ষমতাসম্পন্ন একটি সুপার কম্পিউটার। প্রানের রহস্য কেবল DNA এর অভ্যান্তরে নিহিত chemicals গুলির মধ্য নাই বরং রয়েছে এক বিশাল arrangement এর মধ্যে যা কেবল DNA তে সীমাবদ্ধ না।বিভিন্ন অংশে অবস্হিত বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে প্রোটিন সমূহ কে decode করতে হয়। যা এতো জটিল যে বৈজ্ঞানিরা হতভম্ব।
…………
আর DNA প্রান প্রদানের কোন একটি বিশেষ molecule না বরং DNA হচ্ছে একটি জেনেটিক ডাটা ব্যাংক যা mathematical code এর মাধ্যমে তার তথ্য সরবরাহ করে।
Cell এর কাজকে যান্ত্রিক কোন হার্ডওয়ারের মাধ্যমে করা যায় না। Cell হচ্ছে তথ্য প্রবাহ বা software। Test tube এ বিভিন্ন chemicals মিশিয়ে প্রান সৃষ্টি করার গল্প হচ্ছে অনেকটা বিভিন্ন তার, ডায়ট সোলডারিং করে Windows operating system বানানোর মতো ছাগলামি।
………... এরা এখনও বলতে পারে না কিভাবে non living chemical থেকে লাইফ সৃষ্টি হলো।
প্রশ্ন ওঠে প্রকৃতি কিভাবে পৃথিবীর প্রথম digital information processor সৃষ্টি করলো? কিভাবে molecular hardware তার নীজের তৈরি করা software পড়তে সক্ষম হলো?
DNA এর ভিতরে letters গুলির মধ্যে যে chemical interaction হয় তার তারা সুবিন্যস্ত ব্যাখ্যা দিতে অক্ষম।তাছাড়া DNA এর letters গুলি chemically একটার সাথে আরেকটি combined ও না বরং তারা deoxyribose ও phosphate সমৃদ্ধ মইয়ের ধাপসমূহ।
থাক থাক করে রাখা মুদ্রিত পাতাসমূহের হতে এক একটি পাতার মূদ্রনের chemistry যেমন আলাদা সেইরকম একটি DNA এর molecule এর মধ্যে base sequence( DNA molecule এর nucleotide bases এর ক্রমধারা) হতে DNA molecule এ যে chemical force কাজ করে তা সম্পূর্ন আলাদা বা extraneous । অর্থাৎ একটি পদার্থের sequence এর অনির্ণয়তা বিশেষ আরেকটি অসঙ্গত sequence সৃষ্টি করে যা পরবর্তিতে একটি অর্থবহ meaning হয় যে meaning mathematically তথ্যবহ হয়ে উঠে।
হাহা পুরা মাথা খারাপ করা অবস্হা। ……..
দেখা যায় Venter ও তার টিম একটি ছোট্ট self replicating organism তথা নিজের প্রতিলিপি করতে পারে এমন একটি organism যা হচ্ছে একটি Mycoplasma যা মুলত Mollicutes শ্রেনির ব্যাকটেরিয়া যার কোন cell wall নাই তার একটি software বানায়, তাও কি , সে এই Mycoplasma এর বিন্যাস কে পুরাপুরি follow করে software টি তৈরি করে। যাকে আমরা copycat বলতে পারি।
সে এই Mycoplasmaকে follow করে তাকে decode করে অর্থাৎ সংকেতলিপির অর্থোদ্ধার করে তাতে কিছু মডিফিকেশন করে ঐ bacterium এর একই genus এ বসিয়ে দেয়। Genus হচ্ছে, ধরেন একটি bacteria তে abcd এইরূপ ক্রমধারা রয়েছে যাকে বলে taxonomy সেক্ষেত্রে c কে সরিয়ে এনে কোন কিছু একটা করে ওটাকে আবার ঐ c এর ধাপেই বসিয়ে দেওয়া। ………..
Craig Venter আর তার টিম প্রান সৃষ্টির ধারে কাছেও না যেয়ে ধাপ্পাবাজী করেছে। আবার কি তারা syntheses করতে যেয়ে starting এই deoxyribonucleotides use করেছে। ব্যাটারা পারলে deoxyribonucleotides সৃষ্টি কর দেখি।
RNA এর ribonucleotides হতে যে কি অবস্হা হয় তারই ব্যাখ্যা এখনও ঠিকমতো পাওয়া যায় না। বলতে গেলে primordial soup এ যেয়ে হাবুডুবু খায়। ……..
প্রকৃতপক্ষে Venter yeast এর মধ্যে যে proteins আছে তা ব্যবহার করে DNA এর লম্বা lengths গুলি কে join দিয়েছিল।
তাই Venter কে প্রশ্ন করা যায় already existing cell কে কেন আপনার operating machinery হিসাবে ব্যবহার করতে হলো? Software যে বানিয়েছেন বলেন তাতো already existing cell থেকে information নিয়ে করতে হয়েছে। নতুন করে নিজে নিজে information বানান না দেখি। Already existing yeast থেকে proteins নিতে হলো কেন?
কি স্যার আপনারা এখনও মনে করেন নতুন প্রান সৃষ্টি করতে পেরেছেন আপনাদের laboratory তে?

Comments